Pages

Wednesday, April 15, 2015

Pahela Baishakh

Bangalees' biggest festival
With the soothing spring wind fading, a sultry heat takes hold and a blustery wind sets in, presaging a series of storm that would ravage the otherwise green Bengal. Baishakh thus arrives, apparently throwing everything into disarray, as if a masterly nature painting was tampered with insanely by some lunatic.
The first month in the Bengali calendar, however, has a much deeper bearing on our psyche. As most of our revered poets have articulated, Baishakh comes as an undeniable force, under the guise of a storm, as if to shake us all off our deep slumber because another new year is here with all its promises and potentials.
It indeed works wonders, awakening us once again to where we truly belong as a nation. Bringing us all together in a festivity of cultural practices rooted deeply in secular ethos, it propels us to step out on the streets in droves in celebration of that collective spirit which constitutes the most basic pillar of our non-communal culture. Welcoming people from differing creeds, it shows us how to resist those dark, communal forces that have been at work to segregate us along ideological lines.



We have not forgotten the celebrations on that fateful Pahela Baishakh 14 years ago when a bombing by those communal forces killed 10 people and injured over 50 in the crowd that gathered around Ramna Batamul to watch Chhayanaut's programme. We did understand a politically sponsored bombing, which was equally abominable and horrendous, but why target a programme that was seeking to build a bridge between religions and cultures? It couldn't be more obvious: they tried to rob us of our sweetest songs that envision a society where love and peace are the only guiding principles.

But what has happened in the following years? Overcoming all fears, people from all walks of life have continued to congregate around the Ramna Batamul in even greater numbers. What demonstrates the indomitable spirit of Baishakh more than this?

That, however, should not leave us so complacent as not to see the dangers lurking beneath the surface. Those dark forces that had unleashed a genocide campaign in 1971 have grown even deeper roots over the decades. Seeping into different layers of our society, they have organised themselves better.
Faced against such harsh realities, it is only expected that the spirit of Baishakh that lifts us so high would permeate our lives throughout the year, enabling us to fight back whenever they tilt their heads and to figure out newer ways to spread the light that those forces cannot tolerate.

Star Lifestyle Boishakh

Pohela Boishakh is all about the celebration of life...........


With every passing year the festivities gather new fervour. Fashion houses bring out new Boishakhi collections, businessmen open a new ledgers and the rest of the folks just bask in the warmth of the first day of Boishakh.
Focusing on some of the essential aspects of Boishakhi fashion this year, Star Lifestyle brings for its readers an elaborate ensemble.
As the fashion frenzy gathers new momentum this New Year, let Star Lifestyle be your guide.
Shubho Noboborsho!

http://www.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_5/public/Raaz2.jpg?itok=v__H6Mqt



 Boishakh comes in a range of colours, designs and motifs. Star Lifestyle's Boishakh special takes a look at our heritage and identity that is associated with the Bengali new year in our lives. Going beyond the red and white, we see the day in all its features. Flip through to see what we have in store for you as the skies rumble and the season takes a turn.

BOISHAKH

BOISHAKH TIPS

Another year, another boishakh.Time to bid adieu to the old and welcome in the new. For most of us, this means a day of celebration. Dressing up in ornate saris, decked with flowers, travelling around the city and having a good time with friends and family has become a signature way to spend the day. Be it a visit to the Dhaka University campus or just catching up with loved ones throughout the city, here are a few things to keep in mind for the day.

Winter is long gone by now and the blazing heat of summer has started to show its head. It is quiet easy to forget the heat while having a good time, but remember to stay hydrated throughout the day – carry a bottle of water or stop for a refreshing “daab er pani” on the road. Starting off the new year in a fun way is no excuse to fall sick from dehydration the next day. Vitamin C also helps you keep hydrated so when you look for the drinks on the road go for citric ones. It is also the season of mangoes and the savoury raw mango bhorta from the road would not go amiss.


http://www.allbanglanewsportal.com/wp-content/uploads/2015/03/Boishakhi-Fashion.jpg


Speaking of the sun, carry a pair of shades to go with the outfit. The right pair of shades will not only add to your look, they will protect your eyes and stop you from having to squint throughout a rickshaw ride. It will also be wise to use sun screen since boishakh festivities are the best outdoors.
Though the rain and storm is not upon us yet, the kalboishakhi has been known to come out of the blue. Carry a small umbrella just in case you get caught in a sudden downpour. And even if the rain never comes, an umbrella might come in use in the sun. Of course you will still be drenched and sweaty by the time you get home. Stay as cool as you can throughout the day and when home take a long, cold shower to wash off the grime – start the new year fresh.

Boishakh means eating outside. But while food maybe there for all on the road, provisions for washing your hands will be scarce. Carry wipes or hand sanitisers with you so that after eating, you don't have to walk around with oily, greasy hands. Hygiene is also an important factor. Be careful about what you eat.
There will be traffic on the road as people everywhere will be out to celebrate. Plan your journeys accordingly and factor in time for being stuck in traffic for long hours. Every year, there are a lot of stories about getting pickpocketed on this day, so be vigilant while in crowds.
Let no amount of sun, rain or traffic stop you from celebrating the day to the fullest. Head out, catch up on cultural programmes, hang out with friends and indulge in “panta ilish” – spend the day the way it is meant to be spent. A little precaution and planning goes a long way, be safe and be prepared.

Monday, April 6, 2015

হঠাৎ বৃষ্টিতে ত্বক ও চুল


এই সময়ের আবহাওয়ায় কি আর বিশ্বাস আছে! এই রোদ, এই বৃষ্টি। সকালে গুমোট গরম তো বিকেলে হঠাৎ বৃষ্টিতে কাকভেজা। ছেলেদের চুল ও ত্বকের তাই দরকার একটু আলাদা যত্ন। অনেকেই অফিস বা বাইরে যাতায়াতে মোটরসাইকেল ব্যবহার করেন। তাঁদের চুলের জন্যও আলাদা নজরদারি প্রয়োজন। ‘এই আবহাওয়ায় ছেলেদের ত্বক ভালো রাখতে অল্প কিছু বিষয় মেনে চললেই হবে। এ ছাড়া চুলের জন্যও দরকার একটু বাড়তি যত্ন। কারণ, গুমোট আবহাওয়ায় চুলে ময়লা জমে। চুল হয়ে পড়ে চিটচিটে।’
এই সময়ে চুল ও ত্বকের যত্নে ছেলেরা ঝটপট সমাধান পেতে পারেন।http://96.img.v4.skyrock.net/2390/86922390/pics/3154738584_1_2_NSCNG4gT.jpg

ত্বকের যত্ন

বৃষ্টির পানিতে ভিজলে এরপর মুখটা পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত। কারণ, বেশি বৃষ্টির পানি লেগে ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণ হতে পারে।
 মুখ পরিষ্কার করতে বিশেষ প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে, এমনটা নয়। শুধু পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিলেও হবে।
 মুখে যদি ধুলাবালু লেগে থাকে, তাহলে বাসায় ফিরেই ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
 সারাদিনে নিয়মিত চার-পাঁচবার মুখ ধুলে মুখের লোমকূপ বন্ধ হওয়ার ভয় থাকবে না।
 যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁরা গোলাপজলে অল্প গ্লিসারিন মিশিয়ে মুখ ধুলে উপকার পাবেন।
 স্বাভাবিক ত্বক হলে পরিষ্কার তুলায় টোনার দিয়ে মুখ মুছে ফেলুন।
 অনেকে মনে করেন সানস্ক্রিন শুধু রোদের জন্য। এটা ভুল ধারণা। মেঘলা দিনেও সানস্ক্রিন লাগাতে হবে। এতে ত্বক ভালো থাকে।
 ফেসওয়াশের বদলে যদি কেউ স্ক্রাব ব্যবহার করেন, তাতে সমস্যা নেই। স্ক্রাবেও ভালো ফল পাবেন।
 ত্বক সুস্থ রাখতে প্রচুর পানি খেতে হবে।
 অনেক ছেলে হাতে ব্রেসলেট বা সুতা পরেন। বৃষ্টির পানিতে ভিজে গেলে তা শুকিয়ে নিন। নাহলে ত্বকে ঘা হয়ে যেতে পারে৷

চুলের যত্নে

এই সময় চুলটা একটু ছোট ছাঁটের হলেই সহজে যত্ন নিতে পারবেন।
আবহাওয়ায় এখন আর্দ্রতা বেশি। তাই চুল সহজে তৈলাক্ত হয়ে পড়ে। চুল তৈলাক্ত হলে পরিষ্কার করে নিন।
 ময়লা ও ঘাম মিশে চুল আঠালো হয়ে যেতে পারে। নিয়মিত চুল পরিষ্কার করতে চুলে শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
 যাঁরা মাঝেমধ্যে চুলে শ্যাম্পু ব্যবহার করেন, তাঁরা এর ব্যবহার বাড়ান। বাইরে গেলে প্রতিদিনই চুলে শ্যাম্পু করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে শ্যাম্পুর সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে হালকা করে নিন।
 মাথায় ময়লা জমে চুলকানি হতে পারে। তা ছাড়া চুলও উজ্জ্বলতা হারাতে পারে। তাই ময়লা পরিষ্কার করতে এক মগ পানিতে এক চা-চামচ ভিনেগার মিশিয়ে চুল শ্যাম্পু করার পর লাগাতে পারেন। এতে মাথার চুলকানি সেরে যাবে।
 অনেকে মাঝেমধ্যে চুলের যত্নে রাতে তেল লাগান। এখন সেটা গোসলের এক ঘণ্টা আগেই লাগাতে পারেন। এরপর চুল ধুয়ে নিন।
 নারকেল তেল ছাড়াও তিল বা জলপাই তেল চুলের জন্য ভালো। হালকা গরম তিল বা জলপাই তেল তুলা দিয়ে চুলে লাগাতে পারেন। এতে চুল উজ্জ্বল ও মজবুত হবে।
 আমলকি চিবিয়ে খেতে পারেন। আমলকী খেলে চুল ভালো থাকে।

পয়লা বৈশাখ

এই বৈশাখে কোনটা চাই


পয়লা বৈশাখে এবার কোনটা পরবেন। ফ্যাশন হাউসগুলো কী এনেছে ছেলেদের জন্য। পাঞ্জাবি আর ফতুয়া তো আছেই, চাইলে নতুন কিছুও পরতে পারেন। শার্ট বা টি-শার্টেও আছে বৈশাখের ছোঁয়া।
বৈশাখে এবারও নানা ধরনের লোকজ মোটিফ নিয়ে কাজ করেছে বিভিন্ন ফ্যাশন হাউস। নকশা যেটাই হোক, কাপড়ে আরামকেই বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন ডিজাইনাররা। ‘বৈশাখের পোশাকে লাল-সাদা তো আছেই, এবার যোগ হয়েছে হলুদ, কমলা, লেমন, নীলসহ আরও নানা রং। পোশাকে ব্যবহৃত কাপড়ের মধ্যে সুতিই বেশি। এক কাপড়ে দুই রং ব্যবহার করে ডাইং শেড দেওয়া হয়েছে পাঞ্জাবি, ফতুয়া বা কাতুয়ায়।’

     
http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2015/04/07/b9c1f99e687b594b987dda0695fa4a5a-23.jpg


বৈশাখের সারা দিন ছেলেরা একই পোশাকে না থেকে সময় বুঝে পাল্টে নিতে পারেন। সকালে এক, তো বিকেলে আরেক রঙে রাঙাতে পারেন নতুন বছরের পয়লা দিন। বর্ষবরণের দিন ভোরে সুরের মূর্ছনা ও মঙ্গল শোভাযাত্রার সময়ে ছেলেদের পাঞ্জাবিতেই ভালো দেখাবে। সঙ্গে থাকতে পারে ধুতি বা পাজামা। এই সময়ে ফতুয়া পরলেও ভালো দেখাবে। তরুণেরা তো সারাটা দুপুর টো টো করেই কাটাবে। তাই দুপুরের রোদে টি-শার্ট বেছে নিতে পারেন। জিনসের সঙ্গে টি-শার্ট দারুণ মানিয়ে যাবে। চাইলে হাফ হাতা শার্টও পরতে পারেন। আর রাতের কোনো দাওয়াতে গেলে একটু অভিজাত লুকেই ভালো দেখাবে। সেখানে সিল্ক, হাফসিল্ক বা আরামদায়ক কাপড়ের পোশাক পরতে পারেন। পাঞ্জাবির সঙ্গে আজকাল প্রিন্স কোট পরার চল বেড়েছে। একরঙা পাঞ্জাবির ওপরে একটা প্রিন্স কোট চাপিয়ে নিলেই রাতের সাজ পরিপূর্ণ। নানা ধরনের লোকজ খেলার মোটিফ, শ্লোক, টেপা পুতুল, আলপনা, টাট্টুঘোড়া, প্যাঁচা—কী নেই টি-শার্টের নকশায়। ‘রং না, বরং নকশা দিয়েই সহজে ফুটিয়ে তোলা যায় টি-শার্টে বৈশাখের আমেজ। নানা ধরনের নকশার মধ্যে আছে পাখি, দোতারা, টমটম গাড়ি, আলপনা ইত্যাদি। গোল গলা ও কলার যুক্ত—দুই ধরনের টি-শার্টের মধ্যেই আরামদায়ক কাপড় বেছে নেওয়া হয়েছে। আর নকশা করা হয়েছে এমনভাবে, যাতে পুরো গরমের সময়টা কাটাতে পারেন এই টি-শার্টেই।’

 

Saturday, April 4, 2015

চুল পড়ছে নাকি?

 চুল পরা রোধ

শীত চলে গেল। হাজির হল বসন্ত। এই সময় ছেলেদের বড় সমস্যা হলো চুল পড়া। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় এ সমটায় যেন চুল পড়ে বেশি। অনেকেই দুশ্চিন্তায় পড়ে যান এ নিয়ে। বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নানা ধরনের চিকিৎসাও নিয়ে থাকেন। অনেক সময় সেলুনে চুল কাটাতে গিয়েও চুলের যত্নে নানা ধরনের সেবা নিয়ে থাকেন।
তবে চুলের ধরন বা সমস্যা নিশ্চিত না হয়ে কোনো ধরনের চিকিৎসা বা সেবা না নেওয়াই ভালো। অনেক কারণেই ছেলেদের চুল পড়তে পারে। যেমন শারীরিক কোনো সমস্যা, থাইরয়েডের সমস্যা, রক্তশূন্যতা, দীর্ঘসময় ধরে জ্বরে ভোগা এবং বংশগত সমস্যার কারণেও চুল পড়তে পারে। তবে একটু সচেতন হলেই চুল পড়া রোধ করা যায়। পর্যাপ্ত ঘুম আর প্রচুর শাকসবজি খাওয়ার পাশাপাশি একটু নিয়ম মোতাবেক চলাফেরা করলেই অনেকটাই রোধ করা সম্ভব। সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০টা চুল পড়তে পারে। এটা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। সমপরিমাণ চুল আবার গজাবে। তবে সংখ্যায় এর বেশি হলেই সমস্যা। এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। 


প্রাথমিকভাবে চুল পড়া রোধ করা বিষয়ে  কিছু পরামর্শ:

  • সব সময় চুল পরিষ্কার রাখতে হবে।
  • প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার চুলের উপযোগী শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।
  • কোনোভাবেই মাথার ত্বক চুলকানো বা খোটানো যাবে। এতে অনেক সময় চুলের গোড়া নরম হয়ে যায়। ফলে আরও বেশি চুল পড়ে।
  • সপ্তাহে এক থেকে দুবার চুলে তেল দেওয়া ভালো।
  • মাথা সব সময় খুশকিমুক্ত রাখতে হবে।
  •   চুল ঠিক রাখতে প্রতিদিন পরিমাণমতো পানি খাওয়া জরুরি।
  •  যাঁরা চুলে রং করেন, তাঁরা সেই রঙের মান ও কার্যকারিতার দিকে খেয়াল রাখবেন। 
  • এ ছাড়া চুলে মেহেদি ব্যবহারের বেলায় অবশ্যই তাজা মেহেদি ব্যবহার করা ভালো।
  •  আর প্রতি সপ্তাহে বা মাসে অন্তত একবার হেয়ার স্পা, অয়েল ম্যাসাজ এবং হেয়ার ট্রিটমেন্ট করানো উচিত।

ছেলেদের নখ ভালো রাখতে


হাত-পায়ের নখ নিয়ে ছেলেরাই বেশ উদাসীন থাকেন। যার ফলে নখের ওপর কালো বা লালচে দাগ পড়ে যায়। অনেক সময় নখ ভেঙে যায় বা নখের কোনা ধারালো থাকলে আঙুলের মাথায় ক্ষত সৃষ্টি করে। যেখান থেকে পরে আঙুলের ভেতরে পুঁজ বা ঘা হয়ে যেতে পারে। আবার নখ বড় রাখলে সেটা শরীরে অনেক ধরনের পানিবাহিত রোগের কারণ হয়ে ওঠে তাই নখ পরিষ্কার রাখা ও নখ কাটা দরকার নিয়মিত। নখ একটু বড় হলেই কেটে ফেলা উচিত। না হলে নখের ময়লা খাবারের সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করতে পারে। এ ছাড়া যাঁদের নখের কোনায় পুঁজ বা ক্ষত হয়েছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই প্রতিকারের ব্যবস্থা করবেন। না হলে বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।

নখ কাটার আগে
মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের নখ অনেক বেশি পুরু হয়। ফলে সেটা শক্ত থাকে। তাই নখ কাটার আগে হালকা কুসুম গরম পানিতে হাত ভিজিয়ে রাখা। ছেলেদের হাত ও পায়ের নখ সাধারণত তিনটি স্টাইলে কাটা হয়—ওভাল, স্কয়ার ও স্কোভাল। এ রকম যেকোনো আকারে নখ কাটলে আঙুলের সৌন্দর্য ঠিক থাকবে। আর নখ কাটার সময় খেয়াল রাখতে হবে কোনাগুলো যেন ঠিকমতো ভোঁতা করা হয়। না হলে সুচালো কোনাগুলো চামড়ার ভেতরে প্রবেশ করে ক্ষত হবে।
নখ কাটার সময় নেইল কাটার ব্যবহার করাই সবচেয়ে ভালো। যাঁরা ব্লেড দিয়ে নখ কাটেন, তাঁদের জন্য পরামর্শ, ব্লেডটা যেন ধারালো হয়। একই ব্লেড বা কাটার দিয়ে একাধিক ব্যক্তি নখ না কাটাই ভালো। এতে ব্লেড বা কাটারে রক্ত লেগে থাকলে আরেকজনের জন্য সেটা ক্ষতিকর হবে।
নখের ওপরে কালো বা লালচে দাগ পড়লে সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। একটু লেবুর রস নখে লাগিয়ে পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর শ্যাম্পু ও কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে নিন। এ ছাড়া নখ সাদা বা চকচকে রাখতে চাইলে নখে টুথপেস্ট লাগিয়ে পাঁচ মিনিট পর পুরোনো ব্রাশ দিয়ে ঘষে নিন। এবার দেখুন কেমন ঝকঝকে দেখায়।  


মনে রাখবেন
কোনো ধরনের ভোঁতা কাটার বা ব্লেড দিয়ে নখ কাটা ঠিক না।
যাঁদের নখ দ্রুত বাড়ে, তাঁরা সপ্তাহে একবার, নখ কম বাড়লে ১৫ দিনে একবার করে হাত-পায়ের নখ কাটবেন।
নখের ওপর দাগ পড়লে সেটা ব্লেড দিয়ে চেঁছে ফেলা ঠিক না।
নখের ময়লা পরিষ্কার করতে পারলারে গিয়ে ম্যানিকিওর ও পেডিকিওর করিয়ে নিতে পারেন মাসে দুবার।